Bharat Kalyan ( Part- 3B) ##Our MotherLand #For Revival Must Be Done

পর্ব - ৩খ
দেশে চাই আধ্যাত্মিক ভাবের প্লাবন

যে রাজনৈতিক-ব্যবস্থার জন্য আমরা আজ লালায়িত, উহা ইউরোপে বহু যুগ ব্যাপিয়া প্রচলিত রহিয়াছে। বিভিন্ন পাশ্চাত্য দেশে শত শত বৎসরের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ সত্ত্বেও ঐগুলির আশানুরূপ উপযোগিতা প্রমাণিত হয়। নাই। এক একটি করিয়া রাষ্ট্রনীতি-সংক্রান্ত বিভিন্ন সংস্থা, পদ্ধতি, এমন কি, প্রত্যেকটি বিষয় অসার বলিয়া প্রত্যাখ্যাত হইয়াছে। অশান্ত ইউরোপ এখন দিশাহারা, কিংকর্তব্যবিমূঢ়। মানুষকে তরবারির দ্বারা শাসন করিতে যাওয়া এক মারাত্মক সম্পূর্ণ নিষ্ফল প্রচেষ্টা। ইতিহাসের দিকে তাকাইলে দেখিতে পাইবে, যে-সকল রাষ্ট্রে পাশব বলে রাজ্যশাসনের পদ্ধতি উদ্ভাবিত হইয়াছিল, সেইগুলি অনতিবিলম্বে অধঃপতিত হইয়া ধ্বংসস্তূপে পরিণত হইয়াছে। জড়শক্তিবিকাশের কেন্দ্রস্থল আধুনিক ইউরোপ যদি তাহা মতিগতি বদলাইতে না চায়, যদি জীবনের ভারকেন্দ্র সরাইয়া আধ্যাত্মিকতার উপর স্থাপন করিতে আগ্রহান্বিত না হয়, তাহা হইলে অর্ধশতাব্দীর মধ্যেই উহা ধূলিসাৎ হইয়া যাইবে।

দুনিয়ার বর্তমান হালচাল দেখিয়া মনে হয় যে, সমাজতন্ত্রের বা অপর কোনও নামে পরিচিত কোন প্রকার গণতন্ত্রের যুগ আসিতেছে। জনসাধারণ অবশ্যই চাহিবে তাহাদের বৈষয়িক চাহিদার পরিপূর্তি। তাহারা চাহিবে লঘুতর কর্মভার, প্রচুরতর খাদ্যসংস্থান, এবং সর্বপ্রকার অত্যাচার ও যুদ্ধবিগ্রহ হইতে ঐকান্তিক মুক্তি। তবে এই অভীঙ্গিত গণতন্ত্রের যুগ কতদিন স্থায়ী হইবে কে জানে? বস্তুতঃ মানুষের সততার উপর, ধর্মের উপর প্রতিষ্ঠিত না হইলে কোন প্রকার রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাই বেশীদিন টিকিয়া থাকিতে পারে না। মনে রাখিও, মানব- সভ্যতার মূলে ধর্ম। ইহা যদি অক্ষত থাকে, তবে সমাজ-দেহের সকল অঙ্গগুলিই সুস্থ ও শোভন থাকিবে।

প্রত্যেককেই ইহা স্বীকার করিতে হইবে যে, আইনকানুন, শাসন-সংস্থা, রাজনীতি প্রভৃতি সবই কতকগুলি উপায়মাত্র—উদ্দেশ্যের চরম পরিসমাপ্তি ইহারা নয়। উহাদের গণ্ডী অতিক্রম করিয়া একটি বিধান নিরপেক্ষ মহত্তর লক্ষ্য আছে। যীশুখ্রীঃ ইহা বুঝিয়াছিলেন যে, সমাজ আইনকানুনের জোরে দাঁড়াইতে পারে না; দাঁড়ায় একমাত্র সুনীতি এবং পবিত্রতার শক্তিতে। ইংরেজদের একটি প্রবাদ আছে — শাসন-পরিষদের কোনও বিধানের বলে কাহাকেও সজ্জন করা যায় না। এইজন্যই রাজনীতি অপেক্ষা ধর্মের গুরুত্ব অনেক বেশী। ইহা মানব-চরিত্রের গোড়ায় গিয়া তাহার আচরণের মূলসূত্রগুলিকে নিয়ন্ত্রিত করে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে, হিন্দুসমাজের উন্নতির জন্য ধর্মকে ধ্বংস করিবার প্রয়োজন নাই। কারণ সমাজের বর্তমান দুর্দশার জন্য দায়ী ধর্ম নয়, বরং সমাজে ধর্মের যথাযথ প্রয়োগের অভাবই দায়ী। এই সিদ্ধান্তের যাথার্থ আমাদের প্রাচীন পুস্তকাদি হইতে প্রমাণ করিতে আমি প্রস্তুত। ইহাই আমি প্রচার করি, এবং ইহাই বাস্তবে রূপায়িত করিবার জন্য চাই আমাদের আজীবন অতন্দ্রিত প্রচেষ্টা।

একটি বিশেষ কার্যে সর্বাগ্রে আমাদের মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন; উপনিষদ্-পুরাণাদি শাস্ত্রে যে-সকল অপূর্ব তত্ত্ব নিহিত আছে সেগুলিকে পুঁথির গণ্ডী হইতে মুক্ত করিয়া দেশময় ছড়াইয়া দিতে হইবে। ভারতে যে-কোন বিষয়ে উন্নতি করিতে গেলে প্রথমেই চাই ধর্মের অভ্যুত্থান। সমাজতান্ত্রিক অথবা রাজনৈতিক কোন মতবাদের আলোড়ন তুলিবার পূর্বে আধ্যাত্মিক ভাবের বন্যায় দেশ ভাসাইয়া দাও। দানধর্মের জন্য প্রসিদ্ধ এই দেশের আত্মিক জ্ঞানদান-রূপ শ্রেষ্ঠ দানের শক্তি আমাদের অবলম্বন করিতে হইবে। ইহা ভারতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ করিয়া রাখিলে চলিবে না। আত্মতত্ত্ব প্রচার করিবার পর লৌকিক অথবা তোমাদের কাম্য যে-কোন জ্ঞান আপনিই আসিবে। কিন্তু ধর্মকে বাদ দিয়া যদি ঐহিক জ্ঞান প্রচার করিতে যাও, তবে সোজাসুজি বলিতেছি, ভারতে ঐ প্রচেষ্টা কখনই সম্ভব হইবে না; ভারতবাসীর অন্তর কিছুতেই স্পর্শ করিতে পারিবে না।

ধর্মের সংহতি-স্থাপনই ভবিষ্যৎ-ভারত পড়িবার প্রথম সোপান। ইহা জানা প্রয়োজন যে, বহু শ্রেণীবিভাগ সত্ত্বেও হিন্দু নরনারীর অন্তরে ধর্মসংক্রান্ত কতকগুলি অভিন্ন ভাব আছে। সেই মূল ঐক্যের দিকে লক্ষ্য রাখিয়া নিজেদের এবং জাতির কল্যাণের জন্য পরস্পরের সর্ববিধ মতভেদ ও অকিঞ্চিৎকর কলহ আমাদের বর্জন করিবার সময় আসিয়াছে। বহুদিকে বিকীর্ণ আধ্যাত্মিক শক্তিসমূহের সম্মিলন দ্বারাই ভারতে জাতীয় ঐক্যের প্রতিষ্ঠা করিতে হইবে।

বর্তমানে আমাদের দেশে বিশেষ প্রয়োজন এরূপ বলিষ্ঠ মানুষের, যাহাদের পেশীগুলি লৌহের ন্যায় দৃঢ়, স্নায়ু ইস্পাতের মত কঠিন, আর যাহাদের প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি ব্রহ্মাণ্ডের গূঢ়তম রহস্য-ভেদে সক্ষম। নিজেদের অপ্রতিরোধনীয় ইচ্ছাশক্তির প্রভাবে তাহারা যেভাবেই হউক নিজ নিজ সঙ্কল্প সিদ্ধ করিতে সমর্থ হইবে। তাহার জন্য যদি সমুদ্রের অতলতলে যাইতে হয়, এমন কি মৃত্যুকেও যদি বরণ করিতে হয়, তাহাতেও তাহারা কিছুতেই পশ্চাৎপদ হইবে না। এই ধরনের মানুষ এখন প্রয়োজন। সর্বভূতের একাত্মতারূপ অদ্বৈতবাদের মহান আদর্শ ধারণা ও উপলব্ধির মাধ্যমে এইরূপ তেজস্বী বীরগোষ্ঠির আবির্ভাব, প্রতিষ্ঠা ও পরিপুষ্টি হইতে পারে। বাস্তব জীবনে এই আদর্শের সুষ্ঠু প্রয়োগ এবং সার্থক পরিচালনা ব্যতীত কেহই আমাদের মাতৃভূমিকে পুনরুজ্জীবিত করিতে পারিবে না। উপনিষদের সত্যগুলি তোমাদের সম্মুখে রহিয়াছে; ঐগুলি গ্রহণ কর, বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত কর—দেখিবে ভারতের শ্রেয়োলাত তোমাদের করতলগত।

শক্তি—একমাত্র শক্তিই—আমাদের প্রয়োজন। আর শক্তিরই সুবিশাল আকর আমাদের উপনিষদসমূহ। বস্তুতঃ, সমগ্র পৃথিবীকে অনুপ্রাণিত করিবার মত উদ্দীপনা উহাদের মধ্যে নিহিত। উপনিষদের বাণীদ্বারা সারা জগৎকে সজীব, সবল ও প্রাণবস্তু করিতে পারা যায়। এই বাণী সকল জাতি, ধর্ম ও সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত দুর্বল, ক্লিষ্ট ও নিপীড়িত জনগণকে তুষনিনাদে ডাকিয়া বলিবে—"তোমরা প্রত্যেকে নিজের পারে দাঁড়াইয়া সর্বপ্রকার বন্ধন হইতে মুক্ত হও।” বাস্তবিক দেহ, মন এবং জীবাত্মার সামগ্রিক বন্ধন-মুক্তি বা স্বাধীনতাই উপনিষদের মূলমন্ত্র। যদি উপনিষদে এমন কোন একটি শব্দ থাকে, যাহা পুঞ্জীভূত

অজ্ঞানরাশির উপর বোমার মত বিচ্ছুরিত হইয়া উহাকে একবারে ছিন্নভিন্ন

করিতে পারে, তবে উহা 'অভীঃ'। যদি জগৎকে কোন ধর্ম শিখাইতে হয়, তবে

৩৫

তাহা নির্ভীকতার ধর্ম। ওঠ, জাগ। মোহাচ্ছন্ন হইয়া নিজেকে দুর্বল ভাবিও না। কেহই প্রকৃতপক্ষে দুর্বল নয়। আত্মা অনন্ত, সর্বশক্তিমান্ ও সর্বজ্ঞ। উঠিয়া দাঁড়াও, নিজের স্বরূপ ব্যক্ত কর। তোমার অন্তর-দেবতাকে অস্বীকার না করিয়া তাহার অস্তিত্বে আস্থাবান হও। ঘোর আলস্য, অত্যধিক দুর্বলতা ও প্রচণ্ড আত্মবিভ্রান্তি আমাদের জাতিকে আচ্ছা করিয়াছে। আধুনিক হিন্দুগণকে বলি—তোমরা এই মোহজাল হইতে মুক্ত হও। নিজের প্রকৃত স্বরূপ জানিতে চেষ্টা কর, এবং অপর সকলকে ঐরূপ করিতে শিখাও। মোহনিদ্রায় অভিভূত জীবাত্মাকে জাগাও; আত্মসম্বিৎ জাগ্রত হইলে দেখিবে ক্ষমতা, মহিমা, সততা, পবিত্রতা যাহা কিছু বরণীয়, স্বতঃই আসিবে।

সর্বদা 'সোহহং' বলিয়া নিজের স্বরূপের হুঁশ জাগাইয়া রাখিবে। এই মহাবাক্যের প্রভাবে মনের সকল আবর্জনা ভস্মীভূত হইয়া যাইবে এবং অন্তরে যে অনন্ত শক্তি প্রসুপ্ত হইয়া আছে, তাহা জাগ্রত হইয়া প্ৰচণ্ড তেজে মূর্ত হইয়া উঠিবে।

বিভিন্ন সমাজ-বিপ্লবীর দল, – অন্ততঃ উহাদের নেতৃবৃন্দ – আজ যেন বুঝিতে পারিতেছে যে, তাহাদের সাম্যবাদ বা সমানাধিকার-আপক অন্যান মতবাদের ভিত্তিতে নিশ্চয়ই কোন আধ্যাত্মিক তত্ত্ব রহিয়াছে। বেদান্তের তত্ত্বই সেই ভিত্তি। শুধু বলপ্রয়োগ, শাসন-পারিপাট্য বা আইনের কঠোরতায় জাতির উন্নতি সম্ভব হয় না। একমাত্র নৈতিক এবং আধ্যাত্মিক সংস্কৃতি অশুভ প্রবৃত্তিগুলিকে সংশোধন করিয়া জাতিকে শুভপথে চালিত করিতে পারে। তাই বলি, বীর্য ও প্রাণশক্তিবহুল সেই প্রাচীন যুগে ফিরিয়া চল। আবার সেই শক্তির উদ্বোধন কর, সনাতন ঐতিহ্যের প্রস্রবণ হইতে অমৃতধারা আকণ্ঠ পান করিয়া লও; কারণ ভারতবাসীর জীবনীশক্তি অক্ষুণ্ণ রাগিবার উহাই একমাত্র উপায়।


-------------------------------------------------------------------

Part - 3B
 I Want A Flood Of Spirituality In The Country

The political system we cherish today has existed in Europe for centuries. Despite hundreds of years of experimental application in various Western countries, they have proven useful. no One by one, the various institutions, procedures, even every aspect of state policy have been rejected as futile. Unsettled Europe is now disoriented, confused. To rule men by the sword is an utterly futile endeavour. If we look at the history, we will see that in all the states where the system of kingdom rule was invented as a brute, they have immediately degenerated and turned into ruins. If modern Europe, the center of physical development, does not want to change its attitude, if it is not interested in moving the center of life and placing it on spirituality, then it will be dusty within half a century.

Looking at the current movement of the world, it seems that the era of socialism or some form of democracy known by any other name is coming. People must want their material needs fulfilled. They will want lighter work, more food, and absolute freedom from all forms of oppression and warfare. But who knows how long this era of democracy will last? In fact, no state system can survive for long if it is not founded on the integrity of people and religion. Remember, religion is the root of human civilization. If it is intact, then all the parts of the social body will be healthy and beautiful.

Everyone has to admit that laws, governance, politics etc. are only means - they are not the end of the goal. There is a supreme objective beyond their bounds. Jesus Christ understood that the society cannot stand by the law; Stands only in the power of purity and holiness. The English have a saying — no one can be ennobled by a decree of the Governing Council. This is why religion is more important than politics. It goes to the root of human character and regulates the principles of his behavior.

I firmly believe that there is no need to destroy religion for the development of Hindu society. Because it is not religion that is responsible for the current plight of society, but the lack of proper application of religion in society. I am prepared to prove the correctness of this conclusion from our ancient books. This is what I preach, and it is our lifelong dream to make it a reality.

A particular task requires our attention first and foremost; All the wonderful teachings contained in the Upanishads and Puranas must be freed from the fetters and spread all over the country. If you want to improve anything in India, you need a religious revolution first. Before stirring up any socialist or political doctrine, flood the country with a flood of spirituality. We have to resort to the power of the best donation in the form of spiritual enlightenment of this country, which is famous for charity. Limiting it to India will not work. After propagating Atmatattva, worldly or whatever knowledge you desire will come to you. But if religion is left out and the divine knowledge is propagated, then frankly speaking, that effort will never be possible in India; Nothing can touch the hearts of Indians.

The integration of religion is the first step to read the future India. It is important to know that, despite the many classifications, there are some religious commonalities in the hearts of Hindu women. Aiming at that basic unity, the time has come for us to shun all kinds of differences and petty quarrels for the welfare of ourselves and the nation. National unity has to be established in India only through the combination of scattered spiritual forces.

At present our country has a special need for such strong men, whose muscles are as strong as iron, whose nerves are as tough as steel, and whose strong will is capable of deciphering the deepest mysteries of the universe. Under the influence of their own irresistible will power, they will be able to fulfill their plans anyway. If they have to go to the bottom of the sea for it, even if they have to accept death, they will not be backward in anything. Such people are needed now. Through the conception and realization of the great ideal of monism as the unity of all beings, such a brilliant heroic body can emerge, establish and be nourished. No one can revive our motherland without proper implementation and effective management of this ideal in real life. The truths of the Upanishads are before you; Accept them, reflect them in real life - you will see the glory of India in your palms.

Power—the only power—we need. And our Upanishads are vast sources of power. In fact, they contain the inspiration to inspire the entire world. Through the words of the Upanishads the whole world can be enlivened, strengthened and animated. This message will call out to the weak, distressed and oppressed people of all races, creeds and sects - "Each of you stand on your own and be free from every bond." The overall liberation of the physical body, mind and spirit is the motto of the Upanishads. If there is one word in the Upanishads which is accumulated

Scattered like a bomb on unconsciousness and shattered it at once

Can do, but it is 'abhi'. If there is a religion to teach the world, it is the religion of fearlessness. wake up. Do not think yourself weak by being infatuated. No one is truly weak. Atman is eternal, omnipotent and omniscient. Stand up, express yourself. Be confident in the existence of your inner-god without denying it. Gross laziness, excessive weakness and gross self-delusion have covered our nation. I say to the modern Hindus - free yourself from this trap. Try to know your true nature, and teach others to do the same. Awaken the soul overwhelmed by Mohnidra; When self-respect is awakened, you will see power, glory, honesty, purity, whatever is acceptable, will come automatically.

Always say 'Sohhong' to awaken your sense of self. Under the influence of this Mahavakya, all the garbage of the mind will be destroyed and the eternal power that is latent in the heart will be awakened and become embodied in great brightness.

Various social-revolutionary groups, - at least their leaders - seem to understand today that there must be some spiritual theory behind their communism or egalitarianism. The theory of Vedanta is that basis. The development of the nation is not possible only by force, governance or strictness of law. Only moral and spiritual culture can correct the evil instincts and lead the nation on the right path. So let's go back to those ancient times of virility and vitality. Inaugurate that power again, drink the nectar from the fountain of tradition; Because this is the only way to keep the vitality of Indians intact.

RJKB

RJKB stands for Raja Jnana Karma Bhakti. In this blogger site, you will get many more life building thoughts which will increase your Spiritual Power. So join this blog & start your Spiritual Journey. আর জে কে বি মানে রাজ জ্ঞান কর্ম ভক্তি। এই ব্লগার সাইটে, আপনি আরও অনেক জীবন গঠনের চিন্তা পাবেন যা আপনার আধ্যাত্মিক শক্তি বৃদ্ধি করবে। সুতরাং এই ব্লগে যোগ দিন এবং আপনার আধ্যাত্মিক যাত্রা শুরু করুন।

Post a Comment

Previous Post Next Post